উত্তর প্রদেশে ধর্ম পরিবর্তন বন্ধ করার জন্য আইন আনছে যোগী সরকার, দোষী প্রমাণিত হলে হবে কড়া শাস্তি
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
লখনউঃ উত্তর প্রদেশ রাজ্য আইন কমিশন রাজ্যে ধরমান্তকরণ বন্ধ করার সুপারিশ করেছে। রাজ্য আইন কমিশন উত্তর প্রদেশে ধর্মান্তকরণ নিয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি করেছে। স্টেট ল কমিশন তৎকালীন ধর্মান্তকরণ বন্ধ করার জন্য আইন আনার খবর জন্য সুপারিশ করেছে। উত্তর প্রদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারক আদিত্যনাথ মিত্তল এবং সচিব স্বপ্না ত্রিপাঠি এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগ আদিত্যনাথকে (Yogi Adityanath) রিপোর্ট পাঠিয়েছে। সুত্র অনুযায়ী, রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, উত্তর প্রদেশে প্রচুর পরিমাণে জোর করে ধর্মান্তকরণ করা হচ্ছে। শোনা যাচ্ছে যে, রিপোর্ট অনুযায়ী, ধর্মান্তকরণের জন্য লাভ জিহাদকেও কারণ মানা হচ্ছে।
শোনা যাচ্ছে যে, পরিচয় গোপন করে আর প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ম পরিবর্তন করার কথা বলা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, উত্তর প্রদেশে হিন্দু আর বিশেষ করে এসসি/এসটি দের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ম পরিবর্তন করা হয়। আপনাদের জানিয়ে রাখি, উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় ১৯৫৪ সালে ধর্ম পরিবর্তনের ইস্যু ওঠানো হয়েছিল। আরেকদিকে, কিছুদিন আগেই জৈনপুরে একসাথে ৩০০ জনের ধর্ম পরিবর্তন করার মামলা সামনে এসেছিল।
Yogi aditynath-যোগী আদিত্যানাথ
রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, উত্তর প্রদেশের আলাদা আলাদা জেলায় এখনো ধর্ম পরিবর্তন করানো হয়। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে ধর্ম পরিবর্তন বিরোধী আইনের দাবি করেছিলেন। দেশের ১০ রাজ্যে ধর্ম পরিবর্তন আইন আগে থেকেই লাগু আছে। এবার যোগীর রাজ্যে উত্তর প্রদেশেও এই আইন লাগু করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
ডেস্ক: ইউপি শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের প্রধান ওয়াসিম রিজভী মঙ্গলবারে শ্রী শ্রী রবিশঙ্করের সাথে দেখা করেন।ওইদিন রিজভী বলেন অযোধ্যা বিবাদ খুব শীঘ্রই সমাধান হবে।রামের নামে কোনো বিবাদ হওয়া উচিত নয়।শ্রী শ্রী রবিশঙ্কর আলাপ আলোচনার মধ্যে দিয়ে এই বিবাদ মিটানোর কথা বলেছিলেন।রিজভী বলেন পুরো দেশ শ্রী শ্রী রবিশঙ্করের সন্মান করেন এবং আমি আশা করছি এই বিবাদ মিটে যাবে।তিনি বলেন যে এই বিবাদ এর সমাধান আলোচনা শুধু মাত্র সেই সমস্ত লোকের মধ্যে হওয়া উচিত যারা এটার সমাধান চায় ।রিজভী এটাও বলেন যে আমরা ওই সব মৌলবীদের কথা মানিনা যারা এই বিবাদ বাড়াচ্ছে।তাদের জন্য আইন আছে।এর আগে ২৪ এ অক্টোবর, আধ্যাত্বিক গুরু রামমন্দির বিবাদ কে নিয়ে বলেন যে এখন সময় পরিবর্তন হয়েছে ও মানুষ শান্তি চায়।তিন সংবাদসংস্থা এএনআই এর সাথে কথোপকথনে জানান যে এখন সময় বদলে গেছে।এখন একটা মঞ্চের প্রয়োজন যেখানে উভয় সম্প্রদায়ের লোক তাদের নিজেদের কথা রাখতে পারে।।তিনি আরো বলেন যে ২০০৩-২০০৪ সালে এর প্রচেষ্টা করা হয়েছিল,কিন্ত বর্তমান পরিস্থিতি আরো ইতিবাচক হবে।আমি আমার ক্ষমতা অনুযায়ী চেষ্টা করবো যার মধ্যে কোনো রাজনীতি থাকবে না।বাবরি মসজিদ অ্যাকশন কমিটির সদস্য হা...
Comments
Post a Comment