Posts

Showing posts with the label নতুন খবর

হিমাচল কার দখলে যাবে, কী বলছে টাইমস নাও-ভিএমআর এক্সিট পোল রিপোর্ট..

Image
সমীক্ষা অনুযায়ী হিমাচল প্রদেশে ঝড়ের গতিতে আসতে চলেছে বিজেপি,এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে রিপোট,গুজরাট এর সাথে সাথে হিমাচল প্রদেশও বিজেপির ঝর থামবে না মনে হচ্ছে, গুজরাতের মতোই হিমাচলপ্রদেশের ভোটের ফলাফলও আগামী সোমবার প্রকাশিত হবে। গত ৯ নভেম্বর হিমাচলে ভোট হয়। মোট ভোট পড়েছিল ৭৪ শতাংশ,এবার দেখা যাক ভোট গণনা কি বলে, ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া বিজেপি- ৪৭ থেকে ৫৫ কংগ্রেস- ১৩-২০ নিউজ ২৪-টুডেজ চাণক্য বিজেপি- ৫৫ কংগ্রেস- ১৩

হিমাচল কার দখলে যাবে, কী বলছে টাইমস নাও-ভিএমআর এক্সিট পোল রিপোর্ট..

Image
সমীক্ষা অনুযায়ী হিমাচল প্রদেশে ঝড়ের গতিতে আসতে চলেছে বিজেপি,এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে রিপোট,গুজরাট এর সাথে সাথে হিমাচল প্রদেশও বিজেপির ঝর থামবে না মনে হচ্ছে, গুজরাতের মতোই হিমাচলপ্রদেশের ভোটের ফলাফলও আগামী সোমবার প্রকাশিত হবে। গত ৯ নভেম্বর হিমাচলে ভোট হয়। মোট ভোট পড়েছিল ৭৪ শতাংশ,এবার দেখা যাক ভোট গণনা কি বলে, ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া বিজেপি- ৪৭ থেকে ৫৫ কংগ্রেস- ১৩-২০ নিউজ ২৪-টুডেজ চাণক্য বিজেপি- ৫৫ কংগ্রেস- ১৩

আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন গুপ্ত অস্ত্র দিলেন,দেখুন..

Image
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন প্রযুক্তির সাবমেরিন দিলেন,যা PM মোদী গত এক বছরের মধ্যে তৈরী করেছিলেন,আজ তার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, জাতির উদ্দেশে এই সাবমেরিনকে উৎসর্গ করে এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটি হল ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এতে দেশের নৌসেনা আরও শাক্তিশালী হবে। ভারতীয় নৌসেনায় যাত্রা শুরু করল সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাবমেরিন আইএনএস কলবরি। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের নৌবন্দরে এর সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।নৌসেনার এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, আইএনএস কলবরি হল নন-নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলির মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। ডিজেল-ইলেকট্রিক ইঞ্জিন হলেও এটি নিঃশব্দে জলের তলায় চলতে পারে। ১২.৩ মিটার উচ্চতার এই সাবমেরিনটি ৬৭.৫ মিটার দীর্ঘ।প্রজেক্ট ৭৫’-এর অঙ্গ হিসেবে ভারতীয় নৌসেনার জন্য এ রকম ছ’টি স্করপেন ক্লাস সাবমেরিন তৈরির বরাত পেয়েছে সংস্থাটি। আগামী ২০২০ সালের মধ্যে এ ধরনের আরও পাঁচটি সাবমেরিন যুক্ত হবে ভারতীয় নৌসেনা বাহিনীতে। 24 ghanta live news

আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন গুপ্ত অস্ত্র দিলেন,দেখুন..

Image
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন প্রযুক্তির সাবমেরিন দিলেন,যা PM মোদী গত এক বছরের মধ্যে তৈরী করেছিলেন,আজ তার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, জাতির উদ্দেশে এই সাবমেরিনকে উৎসর্গ করে এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটি হল ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এতে দেশের নৌসেনা আরও শাক্তিশালী হবে। ভারতীয় নৌসেনায় যাত্রা শুরু করল সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাবমেরিন আইএনএস কলবরি। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের নৌবন্দরে এর সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।নৌসেনার এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, আইএনএস কলবরি হল নন-নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলির মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। ডিজেল-ইলেকট্রিক ইঞ্জিন হলেও এটি নিঃশব্দে জলের তলায় চলতে পারে। ১২.৩ মিটার উচ্চতার এই সাবমেরিনটি ৬৭.৫ মিটার দীর্ঘ।প্রজেক্ট ৭৫’-এর অঙ্গ হিসেবে ভারতীয় নৌসেনার জন্য এ রকম ছ’টি স্করপেন ক্লাস সাবমেরিন তৈরির বরাত পেয়েছে সংস্থাটি। আগামী ২০২০ সালের মধ্যে এ ধরনের আরও পাঁচটি সাবমেরিন যুক্ত হবে ভারতীয় নৌসেনা বাহিনীতে। 24 ghanta live news

নতুন যুগলবন্ধি তৃণমূলের সঙ্গে সিপিএমের, কি হতে চলেছে ভবিষ্যত জেনে নিন..

Image
বিজেপি যে হারে বাড়ছে তার ফলে রাজ্যে এখুন দুই মূখ পার্টি লাইন স্থির করতেই দিন করতে পারছে না। বিজেপিকে হারাতে এখুন হতে পারে জোট এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক জন, হারের মুখে দেখেছে ২০১১-তে, তারপর থেকে একের পর এক হার থেকেও শিক্ষা নিচ্ছে না সিপিএম। পার্টি লাইন নিয়ে দ্বন্দ্বে জেরবার দল। নিজেরাই বারবার জড়িয়ে পড়ছে নিজেদের দন্ধে। আর এরই মাঝে অবাস্তব এক বার্তাও উঠে এল। কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে বিরোধিতা করতে গিয়ে উঠে এল তৃণমূলের সঙ্গে জোটের তত্ত্বও। সদ্য শেষ হওয়া দিল্লির বৈঠকে ঠিক কী প্রস্তাব দিয়েছেন কারাত? সিপিএমের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির মতো তিনিও মনে করেন, বামেদের এই মুহূর্তে বড় শত্রু বিজেপি।তা নিয়ে কোনও দ্বিমত নেই দুই শীর্ষনেতার। যত সমস্যা শত্রুকে মোকাবিলা করার পদ্ধতি নিয়ে। কোন পথে শত্রু দমন করা হবে, তা নিয়ে দুই লবির দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসছে বারবার।বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যেভাবে প্রতিটি নির্বাচনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ছে কমিউনিস্ট পার্টিটা, ২০২১-এর নির্বাচনের পর তাদের দূরবীন দিয়ে খুঁজতে হবে। আর কারাতের প্রস্তাব মেনেচললে, ২০১৯-এই সাইনবোর্ড হয়ে যাবে সিপিএম। তাই সীতারাম ইয়েচুরির কাছ...

নতুন যুগলবন্ধি তৃণমূলের সঙ্গে সিপিএমের, কি হতে চলেছে ভবিষ্যত জেনে নিন..

Image
বিজেপি যে হারে বাড়ছে তার ফলে রাজ্যে এখুন দুই মূখ পার্টি লাইন স্থির করতেই দিন করতে পারছে না। বিজেপিকে হারাতে এখুন হতে পারে জোট এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক জন, হারের মুখে দেখেছে ২০১১-তে, তারপর থেকে একের পর এক হার থেকেও শিক্ষা নিচ্ছে না সিপিএম। পার্টি লাইন নিয়ে দ্বন্দ্বে জেরবার দল। নিজেরাই বারবার জড়িয়ে পড়ছে নিজেদের দন্ধে। আর এরই মাঝে অবাস্তব এক বার্তাও উঠে এল। কংগ্রেসের সঙ্গে জোটে বিরোধিতা করতে গিয়ে উঠে এল তৃণমূলের সঙ্গে জোটের তত্ত্বও। সদ্য শেষ হওয়া দিল্লির বৈঠকে ঠিক কী প্রস্তাব দিয়েছেন কারাত? সিপিএমের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির মতো তিনিও মনে করেন, বামেদের এই মুহূর্তে বড় শত্রু বিজেপি।তা নিয়ে কোনও দ্বিমত নেই দুই শীর্ষনেতার। যত সমস্যা শত্রুকে মোকাবিলা করার পদ্ধতি নিয়ে। কোন পথে শত্রু দমন করা হবে, তা নিয়ে দুই লবির দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে চলে আসছে বারবার।বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, যেভাবে প্রতিটি নির্বাচনে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ছে কমিউনিস্ট পার্টিটা, ২০২১-এর নির্বাচনের পর তাদের দূরবীন দিয়ে খুঁজতে হবে। আর কারাতের প্রস্তাব মেনেচললে, ২০১৯-এই সাইনবোর্ড হয়ে যাবে সিপিএম। তাই সীতারাম ইয়েচুরির কাছ...

রামের অস্তিত্ব নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলতেন তাদের মুখ পুড়লো।রাম সেতুর নিয়ে ভাইরাল নাসার ভিডিও।

Image
রামসেতু অর্থাৎ যে  সেতু দ্বারা রামায়ণকালে দক্ষিণ ভারত থেকে শ্রীলঙ্কাকে যুক্ত করা হয়েছিল।মহাকাব্য অনুসারে এই সেতু নির্মাণ করেছিলেন হনুমান এবং ভগবান রামের বিশাল সেনা সীতামাকে সমুদ্র পেরিয়ে উদ্ধার করে আনার জন্য। যদিও এই বিষয় নিয়ে তর্ক হয়েছে বহুবার ,কিছু বিশেষ রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক ফায়দা উঠবার জন্য সরাসরি তো এমনও মন্তব্য করেছেন যে রাম সেতু কেন রামেরও কোনো অস্তিত্ব ছিল না।কিন্তু হিন্দুত্ববাদীরা বরাবরই মনে প্রাণে বিশ্বাস করেএসেছেন যে পৃথিবীর সবচেয়ে পুরানো ধর্ম তথা হিন্দু ধর্মে রামের ভগবান অস্তিত ছিল।যাইহোক রামভক্তরাই জয়ী হলেন আরো একবার প্রমান করে যে হিন্দু ধর্ম যতটাই পুরানো ততটাই বিজ্ঞানসম্মত ।আসলে NASA এর তরফে জানানো হয়েছে রাম সেতুর অস্তিত্ব কোনো মিথ্যা নয় এটা ধ্রুব সত্য।এই সম্পর্কিত একটা ভিডিও প্রকাশ করেছে তারা।নাসা এটাও নিশ্চিত করেছে যে রামসেতু হাতে তৈরীকরা এবং সেতুটি কোনো মহামানবের দ্বারা তৈরি ।সবচেয়ে আশ্চর্যকর বিষয় সেতু নির্মাণে ব্যাবহৃত ই ধরণের পাথর ওই এলাকায় পাওয়া যাই না এবং পাথর গুলির বয়স পাথরের নিচে থাকা বালির থেকে বেশি অর্থাৎ পাথর গুলির বয়স ৭০০০ বয়স যেখানে তার নিচে থাকা বা...

রামের অস্তিত্ব নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলতেন তাদের মুখ পুড়লো।রাম সেতুর নিয়ে ভাইরাল নাসার ভিডিও।

Image
রামসেতু অর্থাৎ যে  সেতু দ্বারা রামায়ণকালে দক্ষিণ ভারত থেকে শ্রীলঙ্কাকে যুক্ত করা হয়েছিল।মহাকাব্য অনুসারে এই সেতু নির্মাণ করেছিলেন হনুমান এবং ভগবান রামের বিশাল সেনা সীতামাকে সমুদ্র পেরিয়ে উদ্ধার করে আনার জন্য। যদিও এই বিষয় নিয়ে তর্ক হয়েছে বহুবার ,কিছু বিশেষ রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক ফায়দা উঠবার জন্য সরাসরি তো এমনও মন্তব্য করেছেন যে রাম সেতু কেন রামেরও কোনো অস্তিত্ব ছিল না।কিন্তু হিন্দুত্ববাদীরা বরাবরই মনে প্রাণে বিশ্বাস করেএসেছেন যে পৃথিবীর সবচেয়ে পুরানো ধর্ম তথা হিন্দু ধর্মে রামের ভগবান অস্তিত ছিল।যাইহোক রামভক্তরাই জয়ী হলেন আরো একবার প্রমান করে যে হিন্দু ধর্ম যতটাই পুরানো ততটাই বিজ্ঞানসম্মত ।আসলে NASA এর তরফে জানানো হয়েছে রাম সেতুর অস্তিত্ব কোনো মিথ্যা নয় এটা ধ্রুব সত্য।এই সম্পর্কিত একটা ভিডিও প্রকাশ করেছে তারা।নাসা এটাও নিশ্চিত করেছে যে রামসেতু হাতে তৈরীকরা এবং সেতুটি কোনো মহামানবের দ্বারা তৈরি ।সবচেয়ে আশ্চর্যকর বিষয় সেতু নির্মাণে ব্যাবহৃত ই ধরণের পাথর ওই এলাকায় পাওয়া যাই না এবং পাথর গুলির বয়স পাথরের নিচে থাকা বালির থেকে বেশি অর্থাৎ পাথর গুলির বয়স ৭০০০ বয়স যেখানে তার নিচে থাকা বা...

প্রধানমন্ত্রীকে খুব কটু ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা।তার উত্তর প্রধানমন্ত্রী যেভাবে দিলেন তা জানলে আপনার মনে মোদীজির প্রতি শ্রদ্ধা জাগবে।

Image
একবার স্বামী বিবেকানন্দ দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছিলেন, ভূলিও না—তোমার সমাজ সে বিরাট মহামায়ার ছায়ামাত্র ; ভুলিও না— নীচজাতি, মুখ, দরিদ্র, অজ্ঞ, মুচি, মেথর তোমার রক্ত, তোমার ভাই।এখন সেই বিবেকানন্দের শিক্ষার পরিচয় দিয়েই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী কংগ্রেসের মনিশঙ্কর আইয়ারকে দিলেন উপযুক্ত জবাব।যা অবশ্যই লজ্জায় ফেলবে পুরো কংগ্রেস দলকে। আসলে কংগ্রেসএর প্রবীণ নেতা মনিশঙ্কর আইয়ার দেশের প্রধানমন্ত্রীকে উদেশ্য করে বলেন,' নরেন্দ্র মোদী খুবই নীচ, তার মধ্যে এতটুকুও সভ্যতা নেই।মোদী যে রাজনীতি করেন তা অসভ্যতার সমান।' এরপর থেকে সোশ্যাল মিডিয়া,রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন শুরু হয়ে যায়।রাহুল গান্ধী মনিশঙ্কর কে ক্ষমাও চাইতেও বলেন মোদীজির কাছে।কিন্তু মোদীজি কংগ্রেসের মতো এর কোনো পাল্টা কটু ভাষায় আক্রমণ করেননি।বরং তিনি যা বলেছেন তাতে তিনি দেশের মানুষদের মন জয় করে নিয়েছেন। নরেন্দ্রমোদী বলেন, 'কংগ্রেসের নেতারা আমাকে নীচে বলতেই পারেন কারণ আমি সেই সমাজের প্রতিনিধি যেখানে গরিব,দলিত,তফসিলি জাতি উপজাতিরা বাস করে।' তিনি আরও বলেন, ' কংগ্রেসের উচ্চ নেতারা আমাকে কটু ভাষায় আক্রমণ করেনা। ফ্যামিলি,আমার ব...

প্রধানমন্ত্রীকে খুব কটু ভাষায় আক্রমণ করেছিলেন কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা।তার উত্তর প্রধানমন্ত্রী যেভাবে দিলেন তা জানলে আপনার মনে মোদীজির প্রতি শ্রদ্ধা জাগবে।

Image
একবার স্বামী বিবেকানন্দ দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছিলেন, ভূলিও না—তোমার সমাজ সে বিরাট মহামায়ার ছায়ামাত্র ; ভুলিও না— নীচজাতি, মুখ, দরিদ্র, অজ্ঞ, মুচি, মেথর তোমার রক্ত, তোমার ভাই।এখন সেই বিবেকানন্দের শিক্ষার পরিচয় দিয়েই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী কংগ্রেসের মনিশঙ্কর আইয়ারকে দিলেন উপযুক্ত জবাব।যা অবশ্যই লজ্জায় ফেলবে পুরো কংগ্রেস দলকে। আসলে কংগ্রেসএর প্রবীণ নেতা মনিশঙ্কর আইয়ার দেশের প্রধানমন্ত্রীকে উদেশ্য করে বলেন,' নরেন্দ্র মোদী খুবই নীচ, তার মধ্যে এতটুকুও সভ্যতা নেই।মোদী যে রাজনীতি করেন তা অসভ্যতার সমান।' এরপর থেকে সোশ্যাল মিডিয়া,রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন শুরু হয়ে যায়।রাহুল গান্ধী মনিশঙ্কর কে ক্ষমাও চাইতেও বলেন মোদীজির কাছে।কিন্তু মোদীজি কংগ্রেসের মতো এর কোনো পাল্টা কটু ভাষায় আক্রমণ করেননি।বরং তিনি যা বলেছেন তাতে তিনি দেশের মানুষদের মন জয় করে নিয়েছেন। নরেন্দ্রমোদী বলেন, 'কংগ্রেসের নেতারা আমাকে নীচে বলতেই পারেন কারণ আমি সেই সমাজের প্রতিনিধি যেখানে গরিব,দলিত,তফসিলি জাতি উপজাতিরা বাস করে।' তিনি আরও বলেন, ' কংগ্রেসের উচ্চ নেতারা আমাকে কটু ভাষায় আক্রমণ করেনা। ফ্যামিলি,আমার ব...

ফের দেশবাসীর জন্য সুখবর মোদী সরকারের নীতি, কি বলছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ রিপোর্টে দেখুন..

Image
নরেন্দ্র মোদী সরকারকে রাষ্ট্র্রসঙ্ঘ গুজরাটের দ্বিতীয় দফা ভোটের আগেই দিল একটি সুখবর। রাষ্ট্রসঙ্ঘের অনুমান আগামী বছর রাজস্ব ঘাটতি ৩.২ শতাংশে সীমিত থাকবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের হিসেব অনুযায়ী, ২০১৮-এ আর্থিক বৃদ্ধির হার হবে ৭.২ শতাংশ এবং ২০১৯-এ বৃদ্ধি হবে ৭.৪ শতাংশ। মোদী বিরোধীরা নোটবাতিল ও জিএসটিকে হাতিয়ার বানিয়ে গুজরাট ভোটের প্রচারে নেমেছিল।         আরও পড়ুন   ~  শেসে ভগবানের দরজা মনমোহনকে, কেন পড়ুন.. কিন্তু সে গুড়ে বলি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ঘোষণা, ভারতের অর্থনীতিতে এই দুই সংস্কার ইতিমধ্যেই প্রভাব ফেলেছে। সারাবিশ্বের আর্থিক ব্যবস্থা নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘ যে রিপোর্ট তৈরি করেছে, তাতে ধরা পড়েছে ভারতের আর্থিক ব্যবস্থার যে পরিকাঠামোগত সংস্কার মোদী করেছে, তাতে বিনিয়োগ তো বেড়েছেই, আবার সাধারণ মানুষ মুক্তহস্তে নিজের জন্য মুক্তহস্তে খরচও করতে পারছে।     আরো পড়ুন ~    দেখেনিন বিরাটের গোপন বিয়ের কিছু ফটো..

ফের দেশবাসীর জন্য সুখবর মোদী সরকারের নীতি, কি বলছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ রিপোর্টে দেখুন..

Image
নরেন্দ্র মোদী সরকারকে রাষ্ট্র্রসঙ্ঘ গুজরাটের দ্বিতীয় দফা ভোটের আগেই দিল একটি সুখবর। রাষ্ট্রসঙ্ঘের অনুমান আগামী বছর রাজস্ব ঘাটতি ৩.২ শতাংশে সীমিত থাকবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের হিসেব অনুযায়ী, ২০১৮-এ আর্থিক বৃদ্ধির হার হবে ৭.২ শতাংশ এবং ২০১৯-এ বৃদ্ধি হবে ৭.৪ শতাংশ। মোদী বিরোধীরা নোটবাতিল ও জিএসটিকে হাতিয়ার বানিয়ে গুজরাট ভোটের প্রচারে নেমেছিল।         আরও পড়ুন   ~  শেসে ভগবানের দরজা মনমোহনকে, কেন পড়ুন.. কিন্তু সে গুড়ে বলি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ঘোষণা, ভারতের অর্থনীতিতে এই দুই সংস্কার ইতিমধ্যেই প্রভাব ফেলেছে। সারাবিশ্বের আর্থিক ব্যবস্থা নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘ যে রিপোর্ট তৈরি করেছে, তাতে ধরা পড়েছে ভারতের আর্থিক ব্যবস্থার যে পরিকাঠামোগত সংস্কার মোদী করেছে, তাতে বিনিয়োগ তো বেড়েছেই, আবার সাধারণ মানুষ মুক্তহস্তে নিজের জন্য মুক্তহস্তে খরচও করতে পারছে।     আরো পড়ুন ~    দেখেনিন বিরাটের গোপন বিয়ের কিছু ফটো..

শেসে ভগবানের দরজা মনমোহনকে, কেন পড়ুন..

Image
                                    জাভেদ আখতার ইনি সবসময় কিছু না কিছু বাপরে চর্চায় থাকেন,আজ তিনি এক কান্ড করে বসলেন যার জন্য তিনি এখুন আবারও চর্চায়, খ্যাতনামা কবি ও গীতিকার জাভেদ আখতার, যিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে দেবীর সমতুল্য বলে বিতর্ক ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, তার মন্তব্যটি এখন স্পষ্ট হয়েছে। টুইটারে, প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদ এমপি বলেন যে তিনি দুটি সমীকরণ করেননি বরং ঈশ্বরের দ্বারা প্রশ্ন উত্থাপনের জন্য কেবল নিরীক্ষণের জন্য দায়বদ্ধ ছিলেন না। তার সমালোচকদের উপর আঘাত হানতে আখতার টুইট করেছেন, "আমি আশ্চর্যের বিষয় যে মানুষ সত্যিই ভুল বোঝাবুঝি করে বা তা করার চেষ্টা করে। সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ধারণার সমালোচনা করে আমি লক্ষ্য করলাম যে আমরা আমাদের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর মতো খারাপ প্রশাসনের মতো মানুষকে দোষারোপ করি না, কিন্তু কখনই ঈশ্বর নেই যখন সমগ্র বিশ্ব বিশৃঙ্খলা ও অপব্যবহারের মধ্যে রয়েছে। "

শেসে ভগবানের দরজা মনমোহনকে, কেন পড়ুন..

Image
                                    জাভেদ আখতার ইনি সবসময় কিছু না কিছু বাপরে চর্চায় থাকেন,আজ তিনি এক কান্ড করে বসলেন যার জন্য তিনি এখুন আবারও চর্চায়, খ্যাতনামা কবি ও গীতিকার জাভেদ আখতার, যিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে দেবীর সমতুল্য বলে বিতর্ক ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, তার মন্তব্যটি এখন স্পষ্ট হয়েছে। টুইটারে, প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদ এমপি বলেন যে তিনি দুটি সমীকরণ করেননি বরং ঈশ্বরের দ্বারা প্রশ্ন উত্থাপনের জন্য কেবল নিরীক্ষণের জন্য দায়বদ্ধ ছিলেন না। তার সমালোচকদের উপর আঘাত হানতে আখতার টুইট করেছেন, "আমি আশ্চর্যের বিষয় যে মানুষ সত্যিই ভুল বোঝাবুঝি করে বা তা করার চেষ্টা করে। সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ধারণার সমালোচনা করে আমি লক্ষ্য করলাম যে আমরা আমাদের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর মতো খারাপ প্রশাসনের মতো মানুষকে দোষারোপ করি না, কিন্তু কখনই ঈশ্বর নেই যখন সমগ্র বিশ্ব বিশৃঙ্খলা ও অপব্যবহারের মধ্যে রয়েছে। "

ক্ষমা চেয়ে নিন মোদী, কিন্তু ক্ষমা কার চাওয়া উচিত ?? বিস্তারিত জানুন..

Image
মোদীর উপর ক্ষীপ্ত হচ্ছেন সকলেই। রাহুল গান্ধী তো বটেই, পাশাপাশি মনমোহন সিংহ ও। মোদী এখন ঘরে-বাইরে আক্রমণের মুখে। মোদী কি সত্যিই তাদেঁর ক্ষীপ্ত করার মতো কোনো কাজ করেছেন? নাকি সত্যি কথা বলার জন্য তাঁরা ক্ষীপ্ত হচ্ছেন ? যার এতদিন মুখ্ বন্ধ ছিল সেও আজ কথা বলছে, কংগ্রেসের এমন জায়গায় মোদী আঘাত করেছেন যার ফলে কংগ্রেস এখুন পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে আগে করেছে, মোদীকে আক্রমণ করার কোনো সুযোগই বাদ দেননি পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। মনমোহন মোদীকে অপমান করার জন্য বলেছেন, "প্রধানমন্ত্রী গুজরাটে হারের ভয়ে খড়কুটো আঁকড়ে ধরতে চাইছেন।" মনমোহন আরও বললেন, "আশা করি, প্রধানমন্ত্রী তাঁর পদের মর্যাদা রক্ষা করবেন এবং তাঁর পদের যোগ্য পরিনতিবোধ ও গরিমা রাখবেন।" এর উত্তরে মোদী বলেছেন, নিজের পদের মর্যাদা রক্ষা করতে আমি জানি।" রবিবার গুজরাটের প্রচারে মোদী অভিযোগ করেন, গুজরাটের ভোটে পাক সেনার প্রাক্তন ডিজি নাক গলাচ্ছেন। পাকিস্তানের লোকেরা বৈঠক করছেন মনিশঙ্কর আইয়ারের বাড়িতে।" আর তার পরই মোদীকে নীচ বলেন মনিশঙ্কর। এটা একটু সন্দেহ জনক ব্যাপার। মোদীর এই বক্তব্যে রাহুল গান্ধী ক্ষীপ্ত...

ক্ষমা চেয়ে নিন মোদী, কিন্তু ক্ষমা কার চাওয়া উচিত ?? বিস্তারিত জানুন..

Image
মোদীর উপর ক্ষীপ্ত হচ্ছেন সকলেই। রাহুল গান্ধী তো বটেই, পাশাপাশি মনমোহন সিংহ ও। মোদী এখন ঘরে-বাইরে আক্রমণের মুখে। মোদী কি সত্যিই তাদেঁর ক্ষীপ্ত করার মতো কোনো কাজ করেছেন? নাকি সত্যি কথা বলার জন্য তাঁরা ক্ষীপ্ত হচ্ছেন ? যার এতদিন মুখ্ বন্ধ ছিল সেও আজ কথা বলছে, কংগ্রেসের এমন জায়গায় মোদী আঘাত করেছেন যার ফলে কংগ্রেস এখুন পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে আগে করেছে, মোদীকে আক্রমণ করার কোনো সুযোগই বাদ দেননি পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। মনমোহন মোদীকে অপমান করার জন্য বলেছেন, "প্রধানমন্ত্রী গুজরাটে হারের ভয়ে খড়কুটো আঁকড়ে ধরতে চাইছেন।" মনমোহন আরও বললেন, "আশা করি, প্রধানমন্ত্রী তাঁর পদের মর্যাদা রক্ষা করবেন এবং তাঁর পদের যোগ্য পরিনতিবোধ ও গরিমা রাখবেন।" এর উত্তরে মোদী বলেছেন, নিজের পদের মর্যাদা রক্ষা করতে আমি জানি।" রবিবার গুজরাটের প্রচারে মোদী অভিযোগ করেন, গুজরাটের ভোটে পাক সেনার প্রাক্তন ডিজি নাক গলাচ্ছেন। পাকিস্তানের লোকেরা বৈঠক করছেন মনিশঙ্কর আইয়ারের বাড়িতে।" আর তার পরই মোদীকে নীচ বলেন মনিশঙ্কর। এটা একটু সন্দেহ জনক ব্যাপার। মোদীর এই বক্তব্যে রাহুল গান্ধী ক্ষীপ্ত...

মোদীজী হটাৎ টুইট করে যুবরাজ রাহুলকে দিলেন ছোট্ট ধামাকা !!

Image
রাহুল যতই মোদিকে অপমান করছে মোদী ততই রাহুল এর দীর্ঘ জীবনের জন্য মঙ্গল কামনা করছেন, আজ এর প্রমান দিলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, ১৯ বছর ধরে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সনিয়াই দলের সভাপতি হিসেবে কাজ চালাচ্ছিলেন। কোনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই সর্বসম্মতভাবে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হলেন রাহুল গান্ধী। তাঁকে কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। কোনও চ্যালেঞ্জ ছাড়াই দলের সর্বোচ্চ পদে আসীন হলেন তিনি।  কিন্তু, গুজরাত ভোটের আগে রাহুলের রাজনৈতিক ওজন আরও বাড়াতে চেয়েছিল কংগ্রেস।এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাহুল গান্ধীকে টুইট করে সুবেচ্ছা যানান,তিনি টুইটে লেখেন কংগ্রেস এর নতুন যুব সভাপতিকে সাগত,তার দীর্ঘ জীবনের পার্থনা করেন এবং তার সাথে তিটি সুবেচ্ছা ও ভালবাসা দেন, দেখুন সেই টুইট, দলের সভাপতি পদে রাহুলের অভিষেকের পথ চওড়া করতে গত মাসেই ওয়ার্কিং কমিটির বিশেষ বৈঠক ডেকেছিলেন সনিয়া গাঁধী। সভাপতি পদের নির্বাচনের জন্য গত ১ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ৪ ডিসেম্বর। কিন্তু, রাহুল ছাড়া আর কেউ মনোনয়নপত্র জমা দেননি। প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল আজ। পূর্ব ঘোষণা ছিল, প্রার্...

মোদীজী হটাৎ টুইট করে যুবরাজ রাহুলকে দিলেন ছোট্ট ধামাকা !!

Image
রাহুল যতই মোদিকে অপমান করছে মোদী ততই রাহুল এর দীর্ঘ জীবনের জন্য মঙ্গল কামনা করছেন, আজ এর প্রমান দিলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, ১৯ বছর ধরে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সনিয়াই দলের সভাপতি হিসেবে কাজ চালাচ্ছিলেন। কোনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই সর্বসম্মতভাবে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হলেন রাহুল গান্ধী। তাঁকে কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। কোনও চ্যালেঞ্জ ছাড়াই দলের সর্বোচ্চ পদে আসীন হলেন তিনি।  কিন্তু, গুজরাত ভোটের আগে রাহুলের রাজনৈতিক ওজন আরও বাড়াতে চেয়েছিল কংগ্রেস।এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাহুল গান্ধীকে টুইট করে সুবেচ্ছা যানান,তিনি টুইটে লেখেন কংগ্রেস এর নতুন যুব সভাপতিকে সাগত,তার দীর্ঘ জীবনের পার্থনা করেন এবং তার সাথে তিটি সুবেচ্ছা ও ভালবাসা দেন, দেখুন সেই টুইট, দলের সভাপতি পদে রাহুলের অভিষেকের পথ চওড়া করতে গত মাসেই ওয়ার্কিং কমিটির বিশেষ বৈঠক ডেকেছিলেন সনিয়া গাঁধী। সভাপতি পদের নির্বাচনের জন্য গত ১ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ৪ ডিসেম্বর। কিন্তু, রাহুল ছাড়া আর কেউ মনোনয়নপত্র জমা দেননি। প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল আজ। পূর্ব ঘোষণা ছিল, প্রার্...

গুজরাট ভোটে বাংলার বদল..

Image
অমদাবাদ থেকে রাজকোট, অহমেদ শাহর নগরী থেকে সৌরাষ্ট্র অঞ্চল— সর্বত্রই যেন ‘পরিবর্তন’-এর আগে পশ্চিমবঙ্গের চেনা ছবি। বাম জমানার শেষ পর্বের সঙ্গে মিল।আবার অমিলও। অমিল হল, রাহুল গাঁধী বিজেপির পায়ের তলার জমি কাড়ছেন ঠিকই, কিন্তু গুজরাতে কংগ্রেসের কাছে কোনও ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’ নেই। যিনি শেষ ধাক্কাটা দেবেন। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ভরতসিংহ সোলাঙ্কি রয়েছেন। শক্তিসিংহ গোহিল, অর্জুন মোডওয়ারিয়া, সিদ্ধার্থ পটেলের মতো পোড়খাওয়া সেনাপতিরাও হাজির। পিছনে ‘চাণক্য’ অাহমেদ পটেল। কিন্তু পুরনো অমদাবাদের জুহাপুরার মহম্মদ আসিফের মনে সংশয়, ‘‘বিনি সুতোর মালা গাঁথা যাবে না তো।’’ সোলাঙ্কি আশঙ্কা হেসে উড়িয়ে দিলেন— ‘‘পাঁচটা আঙুল মিলেই তো মুষ্টিযোগ হয়। তা ছাড়া অঙ্ক আমাদের পক্ষে।’’ টাইম মেশিনে চেপে যেন গুজরাত থেকে ২০১১-র আগের পশ্চিমবঙ্গে চলে এসেছি।অমদাবাদের এলিস ব্রিজের বছর একুশের তরুণ কুণাল পটেল বলছেন, ‘‘বাইশ বছর বিজেপি ক্ষমতায়। জ্ঞান হওয়ার পর থেকে একই সরকার দেখছি। এ বার পরিবর্তন দরকার।’’কথাটা শুনলে কংগ্রেস নেতাদের মুখে হাসি ফুটতে বাধ্য। কিন্তু সবরমতীর ঘোর কংগ্রেস সমর্থক নীলেশ ঠাকুর দোনামনা করে বলেন, ‘‘বিজেপির আসন ক...

গুজরাট ভোটে বাংলার বদল..

Image
অমদাবাদ থেকে রাজকোট, অহমেদ শাহর নগরী থেকে সৌরাষ্ট্র অঞ্চল— সর্বত্রই যেন ‘পরিবর্তন’-এর আগে পশ্চিমবঙ্গের চেনা ছবি। বাম জমানার শেষ পর্বের সঙ্গে মিল।আবার অমিলও। অমিল হল, রাহুল গাঁধী বিজেপির পায়ের তলার জমি কাড়ছেন ঠিকই, কিন্তু গুজরাতে কংগ্রেসের কাছে কোনও ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’ নেই। যিনি শেষ ধাক্কাটা দেবেন। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ভরতসিংহ সোলাঙ্কি রয়েছেন। শক্তিসিংহ গোহিল, অর্জুন মোডওয়ারিয়া, সিদ্ধার্থ পটেলের মতো পোড়খাওয়া সেনাপতিরাও হাজির। পিছনে ‘চাণক্য’ অাহমেদ পটেল। কিন্তু পুরনো অমদাবাদের জুহাপুরার মহম্মদ আসিফের মনে সংশয়, ‘‘বিনি সুতোর মালা গাঁথা যাবে না তো।’’ সোলাঙ্কি আশঙ্কা হেসে উড়িয়ে দিলেন— ‘‘পাঁচটা আঙুল মিলেই তো মুষ্টিযোগ হয়। তা ছাড়া অঙ্ক আমাদের পক্ষে।’’ টাইম মেশিনে চেপে যেন গুজরাত থেকে ২০১১-র আগের পশ্চিমবঙ্গে চলে এসেছি।অমদাবাদের এলিস ব্রিজের বছর একুশের তরুণ কুণাল পটেল বলছেন, ‘‘বাইশ বছর বিজেপি ক্ষমতায়। জ্ঞান হওয়ার পর থেকে একই সরকার দেখছি। এ বার পরিবর্তন দরকার।’’কথাটা শুনলে কংগ্রেস নেতাদের মুখে হাসি ফুটতে বাধ্য। কিন্তু সবরমতীর ঘোর কংগ্রেস সমর্থক নীলেশ ঠাকুর দোনামনা করে বলেন, ‘‘বিজেপির আসন ক...